আসসালামু আলাইকুম। গল্প প্রতি শনিবার, সোমবার এবং বুধবার রাত ১০টা থেকে ১১ টার মধ্যে ওয়েবসাইটে পোস্ট হবে।

Want Premium Membership!

সুপ্রিম বিয়িং পর্ব: ১০

হৃদয় বাপ্পী
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

 [প্রথমেই বলি গল্পটা পুরো কাল্পনিক, কেউ বাস্তব কিংবা ধর্মের সাথে তুলনা করবেন না]


#ডিম্যান_কিং_সিরিজ#


#সুপ্রিম_বিয়িং#


পর্ব:১০


লেখকঃহৃদয় বাপ্পী

.

.

.


জ্যাক তার পূর্বের সকল ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। যার ফলে সে এখন সাধারন একজন মানুষ ছাড়া কিছুই না। আবার একে বারে সাধারন বললেও ভুল হবে। সে এই নতুন ওয়ার্ল্ডে প্রবেশের পর নতুন ক্ষমতা পেয়েছে। যে ক্ষমতাটাতে তাকে কেউ হত্যা করলেই সে সময়ের এক ঘন্টা পিছনে পৌছে যায়। এটা শুনতে অনেকটা ওপি মনে হলেও একটা অভিশাপ ছাড়া কিছুই না। একজন সাধারন মানুষ কয়েকবার এই ক্ষমতা ব্যবহারের পরই ভেঙে পরবে। তার মন হয়তো মারা যাবে নাহলে সে ডেভিলে পরিনত হবে। মৃত্যুর যন্ত্রনা প্রতিটা জীবের জন্যই একবার নির্ধারিত হয়েছে, যদি সেই সাইকেল কয়েকদিন পর পরই চলতে থাকে তাহলে কোনো মানুষই পারবে না তাদের মাথা ঠিক করতে।


তবে এদিক দিয়ে জ্যাক অনেকটা শক্ত রয়েছে। যদিও সে এখন একটা সাধারন মানুষের শরীরে রয়েছে, পূর্বে সে একটা মানুষ ছিলো না। যদি তার আসল পরিচয় কেউ জানতে চাই তাহলে নির্ধিরায় বলতে পারবে সে একটা হাফ-ডিম্যান এর সন্তান ছিলো। কিন্তু এখানেই তার রক্ত সীমাবদ্ধ ছিলো না। একজন হাইব্রিড হিসাবে জ্যাকের জন্ম হয়েছিলো, যার শরীরে শেষ সময়ে হাফ-ডিম্যান, ডেভিল, ভ্যাম্পায়ার, হাফ-এন্জেল, এবং মানুষের ব্লাড বইছিলো। 


 একটা সময় ছিলো যখন জ্যাকের প্রধান ব্লাড মানে হাফ-ডিম্যান তাদের পূর্ব বারো ওয়ার্ল্ডে রাজ করতো। তবে সময়ের সাথে সাথে হাফ-ডিম্যানরা তাদের শক্তি হারিয়ে ফেলে। জ্যাকের মাথায় মাঝে মাঝে চিন্তা আসে,



-->>তাহলে আসল ডিম্যানরা কতটা শক্তিশালী?




জ্যাকের মনের মধ্যে এই প্রশ্নটা সেদিন থেকে রয়েছে যেদিন সে তার হাফ-ডিম্যান পরিচয়টা জানতে পেরেছে। হাফ-ডিম্যানকে এক সময় তাদের ওয়ার্ল্ডগুলোর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ট ধরা হতো, তাহলে নিশ্চয়ই ডিম্যান এমন ব্যক্তিত্ব হবে যাদের ক্ষমতা জ্যাকের কল্পনার বাইরে।




* * * *


(লা লিগা, এরিয়া এক্স)



জ্যাক একটু পূর্বেই বুঝতে পেরেছে এখানে ছোট খাটো একটা ফাইট তাকে করতেই হবে। প্রতিটা ব্যক্তির চোখ দেখলেই কিছুটা হলেও তাদের মনের কথা বলে দেওয়া যায়। যেভাবে একটা সুন্দরী নারী একজন ব্যক্তির হাত ধরে এই রুমে নিয়ে আসলো, এটা দেখলে যে কারো মনেই হিংসা তৈরী হবে। হিংসা এমন একটা জিনিস যেটায় মানুষ কাবু করতে পারে না।


রাজ খানের কথামতো তার পক্ষ থেকে শক্তিশালী একটা ফাইটার চলে আসলো জ্যাকের সাথে লড়বে বলে। তবে এটা লড়াই এর জন্য কোনো রুম নয়। তাদের চিন্তার কোনো কারন নেই। কারন এরকম ফাইটের জন্য লা লিগার মধ্যেই বেশ বড় একটা এরিনা রয়েছে। যেখানে বিভিন্ন রকমের ফাইটের আয়োজনও হয়ে থাকে। আপাতোতো পার্টি হওয়া রুমটা অনেক দামী তাই এখানে একটা গ্লাস ভাঙলেই এখানে অনেক বড় একটা সমস্যা তৈরী হবে। তাই তো এরিনার দিকে পা দিলো সবাই।


একটা ফাইট সবার মনের মধ্যেই উৎসাহ তৈরী করে। মানুষ বিনোদন অনেক পছন্দ করে, তাইতো এই সুযোগ পার্টিতে আসা কেউই বাদ দেই নি। সবাই এরিনার মধ্যে পৌছে গেলো।



"পরিস্থিতিটা কি পরিচিত মনে হচ্ছে না?" (জ্যাক নিজেকেই মনে প্রশ্ন করলো)



এরকম পরিস্থিতিতে সে পূর্বেও পরেছিলো। সঠিক মনে পরছে না তবে এরিনার মধ্যে তার থেকে শক্তিশালী কারো সাথে সে পূর্বে লড়েছিলো। জ্যাক এরিনার মধ্যে প্রবেশ করলো বিসন্য একটা মনে। তার মাক্সের জন্য তার মুখের এক্সপ্রেশন দেখা যাচ্ছে না। সে তার নিজের ওয়ার্ল্ডকে এখন অনেক মিস করছে। পূর্বের কথা মনে পরলেই তার ফিরে যেতে মন চাই। তবে সেখানে যাওয়া তার জন্য সম্ভব নয়। জ্যাককে আবারো ডিভাইন গেইট খুজতে হবে আর সেটা কোথায় আছে তার কোনো ধারনায় নেই।



-->>ছোট মালিক বলছেন আপনি নাকি অনেক শক্তিশালী, এই জুনিয়রের সাথে একটু নরম হয়ে লড়বেন আশা করছি।



রাজের পাঠানো লোকটা অনেকটা সম্মানের সাথে কথাটা বললো। অধিকাংশ ফাইটারদের সম্মান একটু বেশী থাকে, তাই তাদের ব্যবহার সব সময়ই ভালো থাকে। তবে জ্যাকের সামনের ফাইটারটার ব্যবহারে সবাই অনেক প্রশংসা করলো।



-->>আমার নাম জিতু। আমি ছোট মালিকের সবচেয়ে বিশ্বস্ত ফাইটার। সিনিয়র এর পরিচয় কি জানতে পারি?



লোকটা আর সুন্দর করে বললো কথাটা। জ্যাক আকাশের স্মৃতি থেকে এই ওয়ার্ল্ডের অনেক নিয়ম কানুনই জানতে পেরেছে। ফাইটার যারা মূলত মার্শাল আর্ট ব্যবহার করে। তাদের মধ্যে অনেক নিয়ম কানুন আছে। সাধারন ভাবে বোঝালে দুজন মার্শাল আর্টকে যদি আলাদা করা হয় তাহলে তাদের বয়সে কখনো নজর দেওয়া হয় না। দুজনের লেভেল অনুযায়ী তাদের পরিচয় প্রকাশ পাবে। যার লেভেল বেশী হবে সে কম লেভেল এর থেকে সিনিয়র হবে। কম লেভেলের লোকজন বেশী লেভেলের লোকজনকে সিনিয়র বলে সম্মান জানাবে এটায় নিয়ম এই ওয়ার্ল্ডে।


এটা সামান্য উদাহরন ছিলো, তবে বিস্তারিত ধীরে ধীরে জানা যাবে। জ্যাক আকাশের স্মৃতির সাহায্যে মার্শাল আর্টের সম্পর্কে কিছুটা জানতে পেরেছে। তবে লেভেল টেভেল কি এগুলো সম্পর্কে কোনো তথ্য জানে না। তাই তাকে সাবধান থাকতে হবে। কারন মার্শাল আর্টকে অনেক ভয়ঙ্কর ভাবে ধারনা দেওয়া হয়েছে আকাশের স্মৃতিতে।



"যেহেতু সে আমাকে সিনিয়র বলছে, তারমানে নিশ্চয় আকাশের স্মৃতির মার্শাল আর্ট জানা একজন হবে।"



জ্যাক আরো সতর্ক হয়ে গেলো। তবে সে আর চুপ রইলো না। চুপ থাকাটা মানে এখানে অসম্মান জানানো লোকটাকে। যেহেতু লোকটা জ্যাককে একজন মার্শাল আর্টিস্ট ভাবছে তাই আপাতোতো জ্যাককেও সেই হিসাবে চলতে হবে। 



"যদিও আমি কিছুই জানি না মার্শাল আর্টের।"



-->>জ্যাক।



জ্যাক বেশী কিছু বললো না শুধু তার নাম ছাড়া। মাক্সের ভিতরে সে অনেকটা চিন্তিত রয়েছে। কারন সামনের জন যদি স্পেশাল ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারে এসোসিয়েশান এর লোকদের মতো তাহলে জ্যাকের জন্য অনেকটা কষ্টদায়ক হবে এই ফাইটটা। জ্যাক এই পর্যন্ত অনেক ফাইট করেছে, যার মধ্যে তার হারের সংখ্যায় হয়তো বেশী। তাই এবারো লজ্জাজনক হার সে মানতে চাচ্ছে না। 



-->>তাহলে আমাদের শক্তিশালী ফাইটার এবং সিনিয়র জ্যাকের সাথে একটা ফাইট হয়ে যাক। অবশ্য এটা একটা ফ্রেন্ডলী ম্যাচ তাই আমি সিনিয়র জ্যাককে বলবো আমার ফাইটারের সাথে একটু নরম ভাবে লড়তে, কারন আপনার শক্তির সাথে সে পেরে উঠবে না।



রাজ খান ফাইটের মধ্যে একটু মশলা যোগ করে দিলো। যদিও জ্যাক কোনো মার্শাল আর্টিস্ট নয় তারপরও সবাই তাকে একজন মার্শাল আর্টিস্ট মনে করছে। তার মূল কারন তার পরিচয়। জ্যাক নামে কারো সম্পর্কে পূর্বে কখনো শুনে নি। তাই তো কেউ পূর্বে থেকে ভুল সিদ্ধান্তে পৌছাতে পারবে না। জ্যাক যদি আসলেই শক্তিশালী হয়ে থাকে তাহলে এই ফাইটের মাধ্যমে সেটা সবাই জানতে পারবে। বিশেষ করে রাজ এবং এমিলির বডিগার্ড সেটা দেখার অপেক্ষায় আছে।


ফাইটার জিতু এবং জ্যাক এরিনার মধ্যে প্রস্তুত হলো ফাইটের জন্য। দুজনেই দুজনের দিক থেকে চোখ সরাচ্ছে না। জ্যাক মনে মনে অনেকটা ভয় পাচ্ছে। জ্যাক এরকম কেউ না যে সহজে ভয় পাবে তবে যখন থেকে সে আকাশের শরীরে প্রবেশ করেছে তখন থেকেই তার মধ্যে অজানা একটা ভয় কাজ করে। জ্যাক পূর্বে এতো শক্তিশালী ছিলো যে সে মৃত্যুকেও ভয় করতো না। তবে এখন সামান্য একটা ছুড়ি দেখলেই তার মনে ভয় শুরু করে।



"আমি আসলেই অনেক দুর্বল হয়ে গিয়েছি।"



জ্যাকের হার্ট বিট অনেক দ্রুত বারতে শুরু করলো। তার মনে পরলো পূর্বের কথা আবারো। প্রথম মনস্টার ওয়ার্ল্ডে তার প্রবেশ অনেকটা রোজারিও ভ্যাম্পায়ারের মতোই হয়েছিলো। তার এখনো ক্লিয়ার মনে আছে সেই ভয়ঙ্কর স্মৃতির কথা। সেদিন যেমনটা তার হার্ট বিট করছিলো আজও তেমনি কম্পন করছে। জ্যাক কিছুটা শান্ত হলো এবং লম্বা একটা নিশ্বাস ফেললো।



-->>সিনিয়র আমি আশা করবো আপনি আমাকে সহজ ভাবে নিবেন। অনেক কিছু শেখার আছে সিনিয়রের কাছ থেকে।(জিতু)



রাজের ফাইটার আবারো এই কথাটা বললো। জ্যাক এই মুহুর্তে এই কথা শুনতে শুনতে বিরক্ত হয়ে গিয়েছে। সাধারনত শক্তিশালী মার্শাল আর্টিস্ট এর সাথে যখন দুর্বলরা ফাইট করে তখন দুর্বলরা এটা বলে যাতে শক্তিশালী মার্শাল আর্টিস্ট সিরিয়াস ভাবে লড়ে তাদে মেরে না ফেলে। 


জ্যাক মূলত একজন মার্শাল আর্টিস্টই নয়। তাই তাকে বার বার সিনিয়র বলা এবং সিরিয়াস না হতে বলাটা এখন তার বিরক্তকর লাগবেই। মূলত কথাটা জ্যাকের বলা উচিত লোকটার কাছে। জ্যাকের নিজের চিন্তা ভাবনা শক্তিশালী হলেও সে আকাশের অংশকে কন্ট্রোল করতে পারছে না। আকাশ মারা গেলেও তার সকল স্মৃতি জ্যাকের মধ্যে রয়েছে। যার কারনে জ্যাকই বর্তমানে আকাশ। আকাশের কিছু কিছু অভ্যাস এবং চিন্তাভাবনা জ্যাকের মধ্যে রয়েছে, যেটা জ্যাক এখনো কন্ট্রোল করতে পারে নি। ঠিক তেমনি তার মুখের এক্সপ্রেশন। 


জ্যাক মুখ অনেক চিন্তিত রয়েছে। বিশেষ করে মৃত্যুর কথা মনে পরায় তার মুখে ভয়ের ছাপ দেখা যায়। যদিও মাক্সের কারনে এটা অন্য কেউ দেখতে পারছে না বলে সবাই ভাবছে সে অনেকটা শক্তিশালী। জ্যাক পূর্বে কোনো ফাইটের টেকনিক কিংবা স্টাইল শিখে নি। এমনিতে হাফ-ডিম্যান হওয়ার ফলে তার শরীরে দানবের মতো শক্তি ছিলো যার কারনে তার কোনো টেকনিক কিংবা স্টাইলের প্রয়োজন হয় নি। 


সাধারন ভাবে বলতে গেলে পাওয়ার ছাড়া কিভাবে লড়তে হয় সেটা জ্যাকের অজানা। থর এবং ড্রাকুলার সাথে ট্রেনিং করলেও সেটাও কোনো কাজে দিবে না। জ্যাক মোটামোটি যে টেকনিক এবং স্কিলগুলো জানে সেটা তার সোর্ডের মাধ্যমে। যেহেতু তার কাছে কোনো সোর্ড নেই তাই জ্যাক মোটামুটি এখানে কিছুই জানে না।



*



দুজন প্রস্তুত হলো ফাইটের জন্য। রাজের ফাইটার জিতু প্রথমেই জ্যাকের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখলো। কারন সে ভেবেছে জ্যাক প্রথমেই আক্রমন করে এই ফাইট শেষ করে দিবে। তাই রিক্স নিতে চাচ্ছে না কোনো। 



"ছোট মালিক বলেছে এই লোক ফ্যাক হতে পারে। তারপরও আমাকে সাবধান থাকতে হবে।"(জিতু ভাবছে)



জিতু নিজের দূরত্ব বজায় রাখলো। কিন্তু জ্যাক কোনো আক্রমন করছে না দেখে সে কিছুটা আত্মবিশ্বাসী হলো। 


অন্যদিকে জ্যাক কি করবে বুঝতে পারছে না। পূর্বে তিনটা ছিনতাই কারীকে সে সহজে আক্রমন করতে পেরেছিলো কারন সেখানে তাদের আঘাত না করলে সে মারা যেতো। কিন্তু এখানে তেমন কিছু না। জ্যাক এখানে মারা যাচ্ছে না। যদিও অনেকটা অসম্মানের স্বিকার হতে হবে।



"সেটা কিছুই না। মেয়েটা আমাকে একটা জব কিংবা টাকা দিলেই হলো।"



জ্যাকের এখানে আসার মূল কারন ছিলো টাকা। মেয়েটার কাছে মিথ্যা বলেছিলো যার কারনে মেয়েটা তাকে একটা জব দিবে বলেছে। তাইতো সে এখানে এসেছে। নাহলে কখনো কি এখানে সে আসতো। 


যাইহোক জ্যাক ভাবছে কি করবে। কিন্তু কোনো কিছুই তার মাথায় আসছে না। সে কি এগিয়ে গিয়ে আক্রমন করবে? না লোকটা যদি আসল মার্শাল আর্টিস্ট হয় তাহলে জ্যাক সেখানে বলদ ছাড়া কিছুই হবে না। তাই জ্যাক একই জায়গায় দাড়িয়ে থাকার সিদ্ধান্ত নিলো।


রাজের ফাইটার জিতু আর ধৈর্য ধরে থাকতে পারলো না। সে কয়েকটা আক্রমনের মাধ্যমে জ্যাকের লেভেল জানার চেষ্টা করলো। হয়তো রিক্সি হবে কিন্তু আসলেই যদি জ্যাক সিনিয়র হয়ে থাকে তার থেকে তাহলে অন্তত তার জীবনের কোনো ভয় নেই।


জিতু এগিয়ে আসলো। কয়েক কদমে সে জ্যাক এবং তার মধ্যকার দূরত্ব কমিয়ে নিলো। জ্যাক এক সময়ে এক কিলোমিটার দূরে দেখতে পারলেও এটা তার চোখে ভালো ভাবে পরলো না। সে বুঝতে পারলো আকাশের শরীর অনেকটায় দুর্বল। সামনের লোকটা খুব তারাতারি তার সামনে চলে এসেছে, কিন্তু তার চোখ সেটার সাথে তাল মিলাতে পারে নি। জিতু তার হাত দিয়ে একটা ঘুষি মারলো জ্যাকের মুখ বরাবর। জিতুর লক্ষ ছিলো জ্যাকের মাক্সটা।



"জিতু আমি চাইবো তুমি লোকটার মাক্সটাকে ভেঙে ফেলবে, তার পরিচয়টা জানার দরকার আমাদের।"(রাজের অর্ডার ছিলো এটা)



জিতু ভাবলো তার ছোট মালিকের কথাটা। সে আর অপেক্ষা করলো না। ঘুষিটা খুব জোরেই মারলো জ্যাকের দিকে। জ্যাকের ক্ষমতা হারিয়ে ফেললেও তার পুরানো হালকা ফাইটিং রিফ্লেস তো তার কাছে রয়েছে। যদিও সে আকাশের শরীরকে সেভাবে নিয়ন্ত্রন করতে পারছে না তারপরও কয়েকটা আঘাত এড়ানোর তার কাছে কোনো ব্যাপার না। এটা তাদের মাধ্যমেই সম্ভব যারা তাদের জীবনে অনেক লড়াই করেছে।


জ্যাক বুঝতে পারলো তার এবং জিতু লোকটার মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। যেখানে জ্যাক আকাশের দির্বল শরীরে রয়েছে। ঠিক সেখানেই জিতু যে কিনা একজন মার্শাল আর্টিস্ট।



কে জিতবে এই লড়াই তে।



-->>হয়তো ফাইটিং এর মজাটা আবার ফেরত আসছে। এই লড়াই তো এখন কোনো ভাবেই হারা যাবে না। দরকার হলে কয়েকবার পিছনেও ফিরবো।



জ্যাকের মুখ থেকে একটা হাসি চলে আসলো। এটা সেই হাসি যেটা সে ডেভিল কিং হওয়া অবস্থায় অনুভব করেছিলো।



* * * 


To Be Continued 


* * *



কেমন হলো জানাবেন।


About the Author

হৃদয় বাপ্পী
Hello Friends, My Name is Bappy and Welcome To Our Website. My Passion is to Share Knowledge With Everyone. Also I am a writer.

8 comments

  1. vai re ki janobo jananor obosthay nai.. fihgt er jonno opekkhay achi......we have huge tention
  2. Vai sodo fight soro korte kortei 1 part ses.......🧐🧐🧐🤔🤔🤔🤔🤔😶😶😶😶
  3. অনেক সুন্দর হইছে
  4. Fight er jonno opekkhai aci
  5. তোমার গল্প পড়তে ভালো লাগে. কিন্তু তুমি যে গল্পের মধ্যে এতো কথা ঘুরাও. একটা কথ বার বার বলো তাই বিরক্ত লাগে.আর এতো ভাঙ্গাইয়া বুঝানোটাই বিরক্ত লাগে. পাঠকেরাও তো একটু বুঝে একটা বিষয় নিয়ে বার বার আলোচনা করো কনো..আমি অনেক আগে থেকেই তোমার গল্প পড়ি. কিন্তু এখন তুমি একটু বেশিই একটা বিষয় নানা ভাবে ঘুরাও মনে হয় পাঠকরা কিছুই বুঝে না..তাই আমার কথাটা একটু বিবেচনা করবে..আর ভুল কিছু বললে দুঃখীতো..আমার মনে যা আসছে তাই বলছি. অবশ্যই খরাপ ভাবে দেখবা না..
  6. Next
  7. Eta kono kaj korla bro akorshon baraiya haraiya gela...dhur..
  8. 🖤🖤🖤🖤🖤
Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.