[গল্পটা পুরো কাল্পনিক, বাস্তবের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই।]
#Demon_King#
লেখকঃ হৃদয় বাপ্পী
পর্বঃ২২
।
।
ডানজ্যান ক্লিয়ার করার একটু পরেই পুরো ডানজ্যান ধসে পরতে লাগলো। এলেক্স বুঝে উঠতে পারছিলো না সে কি করবে। একের পর এক বিশাল পাথরের স্তর উপরে থেকে পরছে যেটা অনেকটা ভয়ানক অবস্থা তৈরী করেছে এলেক্সের জন্য। হঠাৎ তার পাশেই পূর্বের মতো একটা কালো গেইট তৈরী হলো। যেটার মধ্যে ঢুকতে এলেক্স সময় নিলো না।
সব কিছু স্বাভাবিক হয়ে গেলো। তাবুর মধ্যে সে ফিরে আসলো। শরীরে কোনো ক্ষত না থাকলেও তার জামা পূর্বের লড়াই এর ফলে অনেক জায়গায় নষ্ট হয়ে গিয়েছে। সেই সাথে ব্লাডে পুরো জামা নষ্ট হয়ে আছে। এলেক্স প্রথমেই তার ব্যাগ থেকে জামা কাপড় বের করে নিলো। মধ্যরাতে এলেক্স ডানজ্যানে প্রবেশ করেছে। এতোক্ষন ছয় ঘন্টা সময় পার হয়ে গেছে। তাই সকাল হবে বাইরে। তাবুর মধ্য থেকে বোঝা যায় না বাইরে সকাল না রাত। তাই এলেক্স তাবুর চেইন নামিয়ে বাইরে বের হওয়ার চেষ্টা করলো।
-->>সকাল হয়নি!
এলেক্স অবাক না হয়ে পারলো না। সে ডানজ্যানের মধ্যে যে সঠিক ছয় ঘন্টার মতো সময় থেকেছে এটা ভালো করেই জানে। তবে এমন কেনো হলো। বাইরে জ্বলতে থাকা ক্যাম্পফায়ারের আগুন দেখে বোঝা যাচ্ছে মাত্র আধা ঘন্টা সময় অতিবাহিত হয়েছে এখানে।
-->>এটা কি করে সম্ভব!
এলেক্স বুঝতে পারছে না। ডানজ্যানের মধ্যের দুই ঘন্টা বাইরের সময়ের মাত্র দশ মিনিট। এটা কি আদৌও সম্ভব কখনো? এলেক্স এটার গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করলো না। সে তার বিষ্ময় ভাবকে ভবিষ্যতের জন্য রেখে দিলো। কারন এখন এগুলোর উত্তর সে পাবে না। ক্লান্ত শরীর নিয়ে সে আবারো তাবুর মধ্যে প্রবেশ করলো। শেষ বারের মতো সে তার স্ট্যাটাস অপশন খুলে দেখতে লাগলো,
""
নেইম: এলেক্স
জব:হোস্ট অফ জিডুরী
সাব-জব: এসাসিন
লেভেল:২৩
স্ট্রেন্থ(Strength) : ৩৫
ভাইটালিটি(Vitality) : ২১
এজিলিটি(Agility) : ৪৩
স্টেম্যানা(Stamena) : ২৫
ইন্টেলিজেন্স(Intelligence) : ৩৫
লাক্(Luck) : ১২
স্ট্যাট পয়েন্ট: ১০
""
এলেক্স বেশ কিছুক্ষন তাকিয়ে রইলো। সে শেষের গোলেমদের কাউকে সরাসরি হত্যা করে নি তাই তার লেভেল মাত্র দুই বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতি লেভেল আপে সে পাঁচ টা করে স্ট্যাট পয়েন্ট পাবে। যেটা তাকে আরো শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। এলেক্সের স্ট্যােমানা অনেক কম বাকি স্ট্যাটের তুলনায়। তাই সে চোখ বন্ধ করেই তার স্ট্যােমানা বৃদ্ধি করলো।
""
নেইম: এলেক্স
জব:হোস্ট অফ জিডুরী
সাব-জব: এসাসিন
লেভেল:২৩
স্ট্রেন্থ(Strength) : ৩৫
ভাইটালিটি(Vitality) : ২১
এজিলিটি(Agility) : ৪৩
স্টেম্যানা(Stamena) : ৩৫
ইন্টেলিজেন্স(Intelligence) : ৩৫
লাক্(Luck) : ১২
স্ট্যাট পয়েন্ট: ০০
""
এলেক্সের স্ট্যােমানা বৃদ্ধি পেলো। শরীরের মধ্যে হালকা চুলকানি তৈরী হলো এলেক্সের।
-->>এটা আসলেই চিটিং ছাড়া কিছুই না।(এলেক্স)
এরকম সুবিধা হয়তো আর কেউ পাবে না। যেখানে একটা ম্যাজিকাল আইটেম জীবনটা গেমের মতো করে দিবে। টাওয়ারের রহস্য নিয়ে আবার ভাবতে লাগলো এলেক্স। কি এই টাওয়ার? বিশাল লম্বা আকাশ ছোয়া এলটা স্তম্ভ যেটার মধ্যে সব কিছুই আছে। বাইরে থেকে টাওয়ারের উচ্চতাই বেশী দেখা যায়। তবে উচ্চতা অনুযায়ী এটার পুরুত্ব তেমন বেশী না। কিন্তু সেই টাওয়ারের মধ্যে নিজেদের ওয়ার্ল্ডের থেকেও বড় জায়গা রয়েছে। এগুলো কিভাবে সম্ভব?
এলেক্সের মাথা এসব চিন্তায় ভারী হতে লাগলো। তাই কখন ঘুমে চলে গেলো সে নিজেও জানে না। একটা স্বপ্ন দেখছিলো সে। কেমন স্বপ্ন সে নিজেও হয়তো জানে না।
* * * * *
(এলেক্স রূপে)
আমি নিজেকে একটা আলাদা একটা জায়গায় পেয়েছি। যতদূর আমার ব্রেইন বলতেছে আমি একটা স্বপ্ন দেখছিলাম। স্বপ্ন যেখানে সমাজের নির্মম দৃশ্য আমার সামনে ভেসে উঠছিলো। স্বপ্নটা আমার সামনে এমন ভাবে প্রতিফলিত হচ্ছে যে মনে হচ্ছে আমি কোনো মুভি দেখছি। প্রতিটা দৃশ্যই নির্মম বাস্তব।
কতক্ষন আমি স্বপ্নটা দেখলাম সেটা আমি নিজেও জানি না। হয়তো এক বছর হবে। যা দেখলাম তার সংক্ষিপ্ত একটা বিবরনে আসা যাক,
জায়গাটা কোথায় আমি জানি না। তবে এটা ছোট একটা শহরের মতো। শহরের সবাই খুব দরিদ্র। এই শহরের প্রধান ছিলেন একজন ব্যারন টাইটেল প্রাপ্ত এক নোবেল যে টাকার জন্য সবই করতে পারে। দরিদ্র কৃষকদের ফসল কেড়ে নিয়ে তাদের অর্থ দিতো না। প্রতিটা পন্য তাদের কাছে বিক্রি করার সময় অধিক হারে অর্থ চেয়ে নিতো। তার বিরুদ্ধে কেউ কোনো কথা বললেই তাদেরকে হত্যা করতো জনগনের সামনেই। শুধু এটাই নয়, তার পাপের খাতা খুললে হয়তো সেটা শেষ হবে না।
ব্যারনের কারনে শহরের প্রতিটা ঘরই দারিদ্র্যের সাথে লড়াই করছে। এক বেলা খাবার তারা জোগাড় করতে পারছে না। অনেকে অনাহারে মারা গিয়েছে। অনেকে বাধ্য হয়ে শহর ত্যাগ করেছে। কিন্তু এসবে ব্যারনের কোনো নজর নেই। যেহেতু শহরটা একদম ছোট। তাই উচ্চপদস্থ কেউ এটার সমস্যায় নাক দেই না। কিন্তু শহরের সকল ব্যক্তিরা এভাবে জুলুম সহ্য আর না করতে পারায়। অনেক কষ্টে এক হিরোর সাথে যোগাযোগ করে। হিরো তাদের বলা হয় যারা স্পিরিট ওয়ার্ল্ডের রুলারদের ব্লেসিং পেয়েছে। এক একটা হিরো ক্ষমতায় দুনিয়ার শীর্ষে থাকার কারনে তারা সকল প্রকার পাপীদের বিরুদ্ধে কাজ করে। কোথাও অন্যায় জুলুম দেখা গেলো তারা সেটার বিরুদ্ধে কাজ করে।
নিষ্পাপ লোকগুলো অনেক কষ্টে একটা হিরোর সাথে যোগাযোগ করতে পেরেছিলো। "হিরো ম্যাগমা", যে তার ন্যায়বিচারের জন্য জনপ্রিয়। কোথাও কোনো অন্যায় হলে সে আগে সেটাকে সমাধান করার চেষ্টা করে। হিরো ম্যাগমা ছোট শহরের জনগনদের আশা জাগায়। ব্যারনকে শায়েস্তা সে করবে এবং এই শহরে শান্তি নিয়ে আসবে। কিন্তু মাস যায় বছর চলে যায় হিরো ম্যাগমা কিছুই করে না। এদিকে ব্যারনের প্রভাব শহরে আরো বেরে যায়। সে কয়েক দিন পর পর শহরের কুমারি মেয়ে গুলোকে আটক করতে শুরু করে।
সবাই হিরোদের সম্মান এবং শ্রদ্ধা করলেও আটক হওয়া সকল কুমারী মেয়েগুলো আস্তে আস্তে হিরো নামে কিছু হিস্র পশুদের আসল চেহারা দেখতে পাই। কিন্তু তারা যে বাকিদের সাবধান করবে এমন সুযোগ পাই নি। পশুর মতো তৃপ্তি মিটিয়ে সকল মেয়েদের হত্যা করা হতো।
তবে ভাগ্যক্রমে একটা মেয়ে সেই পশুদের হাত থেকে ছুটে যায়। পালাতে থাকে নিজের পরিবারের কাছে। সবাইকে সাবধান করতে থাকে। হিরো নামে কিছু পশুদের চিত্র তুলে ধরতে চাই সবার সামনে। কিন্তু পরিশেষে কি পায় মেয়েটা? নিজের পরিবার সহ পুরো শহর একত্রিত হয়ে মেয়েটাকে আগুনে পোড়ানোর ব্যবস্থা করে। তাকে একটা ডাইনীর পরিচয় দেওয়া হয়। মেয়েটার নিজের পরিবারও তাকে ডাইনী বলে ঘৃণা দেখাচ্ছে। তাই তো মেয়েটারও বাঁচার কোনো ইচ্ছা নেই। শেষ ইচ্ছা সে হারিয়ে ফেলেছে।
ব্যারনের ম্যানসনের সামনে মেয়েটাকে একটা লম্বা বাশের সাথে বেধে রাখা হয়েছে। তার নিচে অনেক জ্বালানি দেওয়া হয়েছে। পুরো শহরে আজকে একটা উৎসবের মতো। সবাই হঠাৎ করে ব্যারনের করা জুলুম ভুলে গেলো। তারা হিরোদের জন্য কিছু করতে চাই। হয়তো এই মেয়ে যে নাকি হিরোদের বিরুদ্ধে বলছে তাকে পুরিয়ে হত্যা করলে হিরোরা তাদের দিকে একটু তাকিয়ে চাইবে। সমস্ত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে তাতেই।
সবাই যখন উৎসবের আনন্দ ছিলো তখন মেয়েটা তার সকল ইচ্ছা ছেড়ে দিয়েছিলো। সে তার পরিবারের দিকে তাকালো। দূরে তার বাবা-মা এবং ভাই দাড়িয়ে। তিনজনেই তার দিকে পাথর ছুড়ে মারলো চোখে তাকাতাকি হওয়ার পরই। তাদের দেখাদেখি বাকিরাও পাঠর ছুড়ে মারছে মেয়েটার দিকে। পনেরো বয়সের একটা মেয়ের শরীর এতো পাথরে টিকতে পারে না। রক্ত পুরো শরীর ভেসে গেলো। শেষ জানটুকু থাকার সময়ে সে শুধু একবার বললো,
-->>আমি আমার শরীর, আমার মন, আমার ব্লাড, আমার দাসত্ব সব কিছুই ত্যাগ করে দিলাম। জানি না কেউ আমার ডাক শুনবে কিনা। কিন্তু যদি শুনে থাকেন, তাহলে আমার ত্যাগ গ্রহন করে আপনি এই বিগরে যাওয়া সমাজকে ঠিক করে দিন।
মেয়েটার কথা শেষ হতে সময় লাগলো কিন্তু আকাশ থেকে একটা পাখির ডাক শুনতে তার সময় লাগলো না। ঝাপসা চোখে সে একটা ঈগল দেখতে পারছিলো। পাখিটা এতো বিশাল ছিলো যে সেটার উপরে একটা লোক বসা ছিলো। ভালো করে সে দেখতে পারছিলো না। এক লোক মেয়েটার শরীরে আগুন জ্বালাতে যাবে কিন্তু সে উপরের পাখি দেখে ভয় পেয়ে গেলো। সেটা কোনো ঈগল কিংবা রক পাখি ছিলো না। পাখিটা দেখতে কালো কিচকুচে। কিন্তু সেটার শরীর দিয়ে কালো রঙের আগুন দেখা যাচ্ছে। পাখিটা ঠিক মেয়েটার কাছে চলে আসলো। উপরে থাকা একটা লোক আস্তে আস্তে মেয়েটার সামনে এসে দাড়ালো।
-->>নাম কি তোমার?
লোকটা জিজ্ঞাসা করলো মেয়েটাকে। কিন্তু মেয়েটা কোনো উত্তর দিলো না। আসলেই নাম কি তার? যে বাবা মা তার নাম দিয়েছে আজ সেই বাবা মা তাকে হত্যা করতে চাচ্ছে। তাই তাদের রাখা নামটা এতো গুরুত্বপূর্ন নয়।
-->> আমি তোমার অফারিং গ্রহন করেছি। আজ থেকে তোমার শরীর, তোমার ব্লাড, তোমার মন আমার। সারা জীবনের জন্য তুমি আমার রয়েল মেইড হয়ে থাকবে এবং আমার সেবা করবে। আমার নাম ডিম্যান প্রিন্স অফ গ্লাটোনি বিলজবাব এবং তোমার নাম আজ থেকে জিডুরী।
বিলজবাবের বাম হাত মেয়েটার মাথায় রেখে কথাটা বললো। তার বাম হাতে থাকা রিং হঠাৎ জ্বলতে লাগলো। বিলজবাব তার ডান হাতের একটা আঙ্গুল সামান্য কাটলো এবং দু ফোটা ব্লাড জিডুরীকে খাইয়ে দিলো। সাথে সাথে জিডুরীর শারিরীক পরিবর্তন বদলে যেতে লাগলো। পাখিটা তার পিঠে মেয়েটাকে নিয়ে নিলো। আর বিলজবাব, সে হাওয়ায় ভাসতে লাগলো।
পুরো শহর ধ্বংস হয়ে গেলো। ভিতরে একটা জীবিত বস্তু পাওয়া যাবে না। তিনদিন হয়ে গেলো এখনো আগুন নেভার কোনো নাম নিচ্ছে না। কেউ এই আগুন পূর্বে দেখে নি। যে জায়গায় একবার আগুনটা লাগছে সেটাকে সম্পূর্ন না পুড়িয়ে কিছুতেই নিভছে না। কিংডম থেকে বেশ কিছু সেনা এসেছে কি হয়েছে সেটা বের করার জন্য। তাদের সাথে বেশ কয়েক জন হিরো ও এসেছে। ছোট শহরের প্রধান গেইটের সামনে দুটো ব্যক্তির লাশ ঝুলছে। একটা এই শহরের ব্যারনের এবং অন্যটা হিরো ম্যাগমার। নিচে লেখা রয়েছে,
"হিরো সাবধান, কারন তোমাদের রুলারও আমার থেকে তোমাদের বাঁচাতে পারবে না।"
(স্বপ্ন শেষ)
* * * *
আজ ডিমনিক ফরেস্টে সপ্তম দিন। আজকের দিনেই অনেকে দ্বিতীয় জোনে প্রবেশ করবে আবার অনেকে প্রথম জোনেই থাকবে। প্রথম জোন থেকে দ্বিতীয় জোনকে একটা শক্তিশালী ব্যারিয়ার আলাদা করে। এই ব্যারিয়ারের ফলে দ্বিতীয় জোনের ডিমনিক বিস্ট প্রথম জোনে প্রবেশ করতে পারে না। যেটা প্রথম জোনকে অনেক সুরক্ষিত একটা জায়গা করে তোলে। তবে পরের জোন গুলোর মাঝে কোনো ব্যারিয়ার নেই। তাই দ্বিতীয় জোন থেকে সবার আসল পরীক্ষা শুরু হবে।
এলেক্স খুব সুন্দর একটা ঘুম দিয়ে উঠেছে। কালকে সে অনেক ক্লান্ত ছিলো। তার মনটা অনেক ফুরফুরে রয়েছে আজ। তার কাছে মনে হচ্ছে সে এক বছর বড় হয়ে গিয়েছে। কারন কাল রাতে ঘুমের মধ্যে এক বছরের এক বিশাল স্বপ্ন সে দেখেছে। সবকিছু তার চোখের সামনে হয়েছে। বিশাল বড় একটা নিশ্বাস ফেললো এলেক্স।
"জিডুরী, তাহলে আমার ধারনায় সত্য। জিডুরী একটা জীবিত ব্যক্তি যে এই রিং এর মধ্যে সিল রয়েছে।"
এলেক্সের সেই দৃশ্য গুলো এখনো মনে ভাসছে। সব কিছু দেখতে পারলেও ডিম্যান প্রিন্স বিলজবাব এর মুখ সে দেখতে পারে নি। তবে ডিম্যান প্রিন্স বিলজবাব এর ক্ষমতার নমুনা সে দেখতে পেয়ে তার আর কিছু দেখার প্রয়োজন হয় নি। তবে এলেক্সের মনে একটা ধারনা রয়েই গেলো,
"জায়গাটা পৃথিবী কিংবা এগনোলেনিয়া ছিলো না। অবশ্যই সেটা অন্য আরেকটা ওয়ার্ল্ড।"
এলেক্স চিন্তা করতে লাগলো। তার চিন্তার পরে সে একবার আকাশে তাকালো। শেষে মুখ থেকে বেরিয়ে আসলো,
-->>কয়টা ওয়ার্ল্ড রয়েছে সেটা জানার আগ্রহ বারছে অনেক।
এলেক্স তার আগ্রহ মনের মধ্যেই রেখে দিলো। কারন সবাইকে আবার দ্বিতীয় জোনের দিকে যেতে হবে।
* * *
To Be Continue
* * *
কেমন হলো জানাবেন। কোথাও ভুলত্রুটি হলে বলবেন।