[প্রথমেই বলি গল্পটা পুরো কাল্পনিক, কেউ বাস্তব কিংবা ধর্মের সাথে তুলনা করবেন না]
#ডিম্যান_কিং_সিরিজ#
#সুপ্রিম_বিয়িং#
পর্ব:২৩
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
.
টাওয়ার অফ গ্রিড, ডিম্যান প্রিন্স গ্রিডের ব্যক্তিগত একটা টাওয়ার। নামের সাথে টাওয়ারের ভিতরের সব কিছু মিল রয়েছে। যদি তুমি লোভী না হও তাহলে টাওয়ার অফ গ্রিডের মধ্যে তোমার জায়গা নেই। আর এই টাওয়ারে প্রবেশের জন্য দুটো রাস্তা রয়েছে। হয়তো এটা আগেও বলেছি। সবচেয়ে কঠিন রাস্তা হলো রিচুয়ালের মাধ্যমে।
পাঁচ হাজারের মতো মানুষ ছাব্বিশটা এরিয়া থেকে টাওয়ারের টেস্ট গ্রাউন্ডে প্রবেশ করেছে। সবারই একটা গন্তব্য, দশ ফ্লোরের ড্যানজনকে শেষ করা এবং টাওয়ারের মধ্যে প্রবেশ করা। ওয়েটিং এরিয়া যেটা একটা থিয়েটারের মতো ছিলো, একটু পূর্বে সবাই সেখানে আরামে বসে ছিলো। তবে কিছুক্ষন পূর্বে তাদের সবার প্লেয়ার একাউন্ট খোলা শেষ হলে ওয়েটিং রুমের মধ্যে একটা বিশাল গেইট খুলে যায়। গেইটের মধ্য দিয়ে প্রবেশের মাধ্যমে সবাই টাওয়ারের টেস্ট ড্যানজনের মধ্যে প্রবেশ করে।
টাওয়ারের কোনো এক অংশের মধ্যে অন্ধকার একটা জায়গার মধ্যে জি এম বসে বসে সব কিছু মনিটর করছে। প্রতিটা ব্যক্তির জন্য আলাদা ভাবে ভিডিও হচ্ছে এবং সেই সাথে সেই ভিডিও লাইভ স্ট্রিম করা হচ্ছে। ভিডিও গুলো সরাসরি প্রধান টাওয়ারের রুলারের কাছে যাচ্ছিলো, যারা তাদের অ্যাভেটার খোজার জন্য ভিডিও গুলো দেখছে।
-->>আমার আসলে এসব ভালো লাগে না, কিন্তু মনে হচ্ছে এই রাউন্ড শেষ হলে আমাকে আর এই দম বদ্ধকর জায়গায় থাকতে হবে না। (গ্রিড)
-->>এবার গডদের কাছ থেকে তুলনামূলক বেশী পাওয়ার সংগ্রহ করতে হবে। তাতে আমি খুব শীঘ্রই পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে পারবো।(গ্রিড)
-->>মেইন টাওয়ারের থিমটা আসলেই ভালো কাজে দিয়েছে এখানে।(গ্রিড)
গ্রিড ভয়ানক একটা হাসি দিলো, সেই সাথে সে সবাইকে মনিটর করতে লাগলো। এখন তার কিছু আর করার নেই। সে গেম তৈরী করে রেখেছে যেটা প্লেয়াররা এখন খেলবে। আর এই ভিডিও লাইভ দেখবে রুলাররা যারা এসব প্লেয়ারদের মধ্য থেকে একজনকে স্পনসার করবে। আর সেই স্পনসার থেকে কিছু পার্সেন্ট গ্রিডের কাছে আসবে। যেহেতু অনেক রুলারের অ্যাভেটার তৈরী হবে আবারো তাই বলা যায় অনেকটা লাভবান গ্রিড হবে এখানে।
-->>রুলাররা আসলেই বোকা ছাড়া আর কিছু না।(গ্রিড)
* * * * *
পাঁচ হাজার মানুষ ড্যানজনের মধ্যে প্রবেশ করেছে। জ্যাক ড্যানজন শব্দটা শুনতে পেয়ে বুঝতে পেরেছিলো হয়তো ছোট একটা জায়গার মধ্যে তাদের পাঠানো হবে। কিন্তু আসলেই জায়গাটা ছোট হবে এটা কল্পনা করে নি। পাঁচ হাজার মানুষের জন্য ছোট একটা শহর যেখানে একশোটা বাড়িও ঠিক মতো নেই সেখানে থাকা তো অনেকটায় কষ্টকর।
<ওয়েলকাম টু দ্যা আন্ডারগ্রাউন্ড ড্যানজন। তোমরা সবাই এখন আন্ডারগ্রাউন্ড ড্যানজনের শূন্য ফ্লোরে রয়েছো। এখানে কোনো ভয় নেই, এক হিসাবে বলতে পারো এটা তোমাদের সেফ জোন।>
<ড্যানজনের শূন্য ফ্লোরে রয়েছে একটা ছোট্ট শহর। দ্বিতীয় টেস্ট শেষ না হওয়া পর্যন্ত সবাইকে এখানেই থাকতে হবে। এখানেই থাকা, খাওয়া, কেনাবেচা ইত্যাদি করতে হবে সবার।>
<শহরের উত্তর দিকে বিশাল গেইট রয়েছে যেটা দিয়ে প্লেয়াররা চাইলে ড্যানজনের উপরে ফ্লোর গুলোতে পা রাখতে পারবে। উপরে বিভিন্ন ফ্লোরে বিভিন্ন লেভেলের মনস্টার রয়েছে যাদের হত্যা করার মাধ্যমে প্লেয়াররা শক্তিশালী হতে পারবে এবং ড্যানজন ক্লিয়ার করতে পারবে।>
<এই শহরে শুধু নতুন প্লেয়ারই নেই, বরং পূর্বের অনেক পুরাতন প্লেয়ারও এখানে রয়েছে যারা এখনো ড্যানজন ক্লিয়ার করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।>
<যদি কেউ ড্যানজনের ভয়াবহতা দেখে ফেরত যেতে চাও, তাহলে দক্ষিনের ছোট গেইটটা তাদের জন্য। সেটায় প্রবেশ করলে আবারো নিজেদের এরিয়ায় চলে যাবে এবং পরবর্তী রিচুয়ালের সময় আবার এখানে আসার সুযোগ পাবে।>
<ড্যানজনের প্রথম ফ্লোর থেকে দশম ফ্লোরের মধ্যে মনস্টার রয়েছে, যাদের হত্যা করলে এক্সপি পয়েন্ট পাওয়া যাবে। এক্সপি পয়েন্ট দ্বারা সকলের লেভেল নির্ধারন করা হবে।>
<১০ম ফ্লোরে প্রবেশ এবং ১০ লেভেলে পা দিতে পারলেই একজন প্লেয়ার রিচুয়াল সম্পূর্ন করে টাওয়ারে প্রবেশ করতে পারবে।>
<আর একটা কথা, যদিও ছোট্ট শহরটা একটা সেফ জোন। তবে সেটা শুধু মনস্টারদের জন্য। তাই অন্যান্য প্লেয়ারদের থেকে সাবধান থাকতে বলবো।>
<আমি আশা করছি সবাই একদম ভালো পারফরমেন্স করবে। কারন তোমাদের দিকে তাকিয়ে আছে শক্তিশালী কিছু বিয়িং, একটু ভালো করলেই তাদের ক্ষমতা ব্যবহার করার সুযোগ সবাই পাবে।>
<গুড লাক্>
ড্যানজনের মধ্যে প্রবেশের সাথে সাথেই সবার মোবাইল ফোনের মধ্যে একের পর এক মেসেজ এসে জমা হতে শুরু করলো। জি এম সাধারন কিছু নিয়ম কানুন সবাইকে বুঝিয়ে দিয়েছে। সবাই ছোট্ট একটা শহরের মধ্যে প্রবেশ করেছে। জায়গাটা মাটির নিচে তৈরী করা হয়েছে। উপরের দিকে তাকালে প্রায় পঞ্চাশ মিটার উপরে মাটির সিলিং দেখা যাচ্ছে। যার মধ্যে কিছু উজ্জ্বল পাথর গাথা রয়েছে। সেগুলো উজ্জ্বল হওয়ায় এবং সংখ্যা বেশী হওয়ায় এই ছোট্ট আন্ডারগ্রাউন্ড সিটির মধ্যে দিনের মতোই আলো তৈরী হয়েছে।
-->>তাহলে এখানে আমাদের থাকতে হবে এখন থেকে?
-->>জায়গাটা ছোট হলেও, আমাদের এরিয়ার থেকে অনেক ভালো মনে হচ্ছে।
-->>আমি এখানে মানুষ দেখতে পাচ্ছি।
-->>তারা মনে হয় আমাদের পূর্বের প্লেয়ার।
-->>আমাদের দিকে তারা এভাবে তাকিয়ে আছে কেনো?
-->>আমার মনে হয় যেকোনো সময় তারা আমাদের উপরে আক্রমন করবে। তাই আমাদের একত্রে কাজ করা দরকার।
-->>ওয়াও আমার বিশ্বাস হচ্ছে না, সব কিছু পুরো গেমের মতোই।
-->>হ্যা আমি আগেই বলছিলাম, এটা অনেকটা ফ্যান্টাসি রোল প্লেয়িং ভিডিও গেমের মতোই।
-->>আমি সবচেয়ে শক্তিশালী বিয়িং এর অ্যাভেটার হবো।
-->>তার জন্য ভালো পারফরমেন্স করতে হবে।
-->>আমি সকল মনস্টার হত্যা করে তারাতারি টাওয়ারে প্রবেশ করবো।
-->>আমি শুনেছি মার্কেট অপশন চালু হয়েছে, আমার কিছু কেনার দরকার।
-->>আমি তো একটা ওয়াটার সোর্ড দেখেছিলাম। ঔটা আমার নিতে হবে।
-->>আহহহহ, আমি দেরী করে ফেলছি, ফায়ার ড্রাগন সোর্ড আর ওয়াটার ড্রাগন সোর্ড একটাও মার্কেটে নেই।
-->>কিন্তু এসব কি? আরো অনেক ভালো জিনিস এসেছে মার্কেটে।
-->>গড হ্যান্ড? এটা কি?
-->>আমার মনে হয় গডের কোনো হাত।
-->>কিন্তু একটা হাত কিনতে এক লক্ষ গোল্ড কয়েন দরকার। এটা কিনতে গেলে তো আমার দশ বছর লাগবে মনে হচ্ছে।
-->>আমি একটা সোর্ড পেয়েছি। এটা কিনবো আমি।
-->>আমি একটা ধনুক কিনবো।
-->>আমরা কি এই জায়গার মধ্যে থাকতে পারবো।
-->>নোটিশ বোর্ড খেয়াল করেছো? সব কিছুর জন্য গোল্ড কয়েন দরকার।
-->>খাবার থেকে শুরু করে থাকার জায়গার জন্যও গোল্ড কয়েন দিতে হবে। এটা কি আমাদের ভরা দিবে ডাকাতি করা হচ্ছে না?
পুরো জনসংখ্যার মধ্যে এক এক করে কথা বার্তা শুরু হয়েছে। তাদের কথায় অনেকটা মাছের বাজারের মতো অবস্থা সেখানে তৈরী হয়েছে। জ্যাক আন্ডারগ্রাউন্ডের পরিবেশটা দেখতে পেয়ে শুধু সেদিকেই তাকিয়ে ছিলো। জিতু হঠাৎ তার সাথে কথা বলতে শুরু করলো।
-->>মাস্টার জ্যাক আমরা কি করবো এখন?(জিতু)
জ্যাক আশেপাশের অবস্থার দিকে তাকালো কিছুটা। সে বুঝতে পারলো তার এবং বাকিদের এখানে থাকা কিছুদিনের জন্য ভালোই সমস্যা হবে। তাই সে কি করবে সেটা নিয়ে ভাবছে। ভাবতে ভাবতে ভালো একটা বুদ্ধি তার মনে চলে আসলো।
-->>জিতু চলো আমরা প্রথম ফ্লোরে প্রবেশ করবো।(জ্যাক)
জিতু কিছুতা অবাক হলো। এখানের পরিস্থিতি সম্পর্কে তারা কেউই জানে না। প্রথমে তাদের উচিত বেশ কিছু তথ্য নেওয়া, যেহেতু পুরাতন প্লেয়ার এখানে রয়েছে। তাই তাদের জন্য তথ্য পাওয়া সহজ হয়ে যেতো।
-->>কিন্তু মাস্টার জ্যাক, আমাদের কি প্রথমে ফ্লোর সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা উচিত নয়? এতে করে মনস্টার সম্পর্কেও জানতে পারতাম।(জিতু)
-->>হ্যা সেটা ঠিক। কিন্তু আমাদের মতো বাকি চার হাজার আটানব্বই জন লোকও এখানের তথ্য বের করার চেষ্টা করবে। আর আমরা এই তাদের জন্য তেমন সুযোগ পাবো না। আপাতোতো আমরা প্রথম ফ্লোরে প্রবেশ করি তারপর কিছুদিন গেলে যখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যায় তখন না হয় এখানে আসা যাবে।(জ্যাক)
জ্যাকের কথায় যুক্তি আছে দেখে জিতু আর কিছু বললো না। দুজনে একসাথে চললো উত্তরের বিশাল দরজার দিকে। বাকিরা তাদের দুজনের দিকে তাকিয়ে ছিলো। যেহেতু জ্যাক এবং জিতু দুজনের মুখে মাক্স ছিলো তাই অনেকেই তাদের পরিচয় সম্পর্কে কৌতুহল ছিলো। সবাই শহরের মধ্যে প্রবেশ করলো বিভিন্ন জিনিস দেখার জন্য এবং এখানের জিনিসের সাথে পরিচিত হওয়ার জন্য। যেহেতু তাদের এখন থেকে বেশ কিছু দিন এখানেই থাকতে হবে, তাই তাদের জায়গাটা সম্পর্কে ভালো করে জানতে হবে।
অন্যদিকে শুধু জ্যাক এবং জিতুই গেইটের দিকে যাচ্ছে না। তাদের মতো চিন্তা ভাবনা নিয়ে বিশ ত্রিশ জনের মতো প্রথম ফ্লোরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। জ্যাক এবং জিতু পুরো প্রস্তুতি নিয়ে দরজার সামনে চলে আসলো। একটা বিশাল উচু সিড়ি তাদের সামনে রয়েছে। দরজার দুই পাশে সাদা সার্কেলের মতো উজ্জ্বল দুটো টেলিপোর্টেশন সার্কেল রয়েছে। জ্যাক যেহেতু পূর্বে টেলিপোর্টেশন ম্যাজিক দেখেছে তাই সে দেখা মাত্রই বুঝতে পারলো উপর থেকে বা এখান থেকে সরাসরি টেলিপোর্টেশন এর মাধ্যমে ড্যানজনের ফ্লোরে প্রবেশ করা যাবে।
-->>স্টপ। প্রথম ফ্লোরে প্রবেশ করতে হলে প্রতি জনের ১০০ গোল্ড কয়েন দরকার হবে।
গেইটের সামনে বেশ কিছু গার্ড রয়েছে। যাদের দেখেই বোঝা যাচ্ছে তারা পূর্ব প্লেয়ার। জ্যাক এবং জিতু সবার পূর্বে এখানে এসেছে। বাকি কয়েকজন আসছে কিন্তু অনেকটা পিছনে তারা। শহরটা ছোট হওয়ায় দশ মিনিটের পথ ছিলো গেইট পর্যন্ত। আর এমনিতেও তার মাঝ বরাবর এসেছিলো ওয়েটিং রুম থেকে।
-->>ভিতরে যাওয়ার জন্য গোল্ড কয়েন লাগবে কেনো? এরকম নিয়ম তো কোথাও লেখা নেই।(জিতু)
জিতু রেগে গেলো। এরকম নিয়মের কথা জি এম বলে নি তাই জ্যাক বুঝতে পারলো এটা এখানের পুরানো প্লেয়ারদের বানানো নিয়ম।
-->>এতো কথা তো শুনতে চাই না। দিলে দিবে, নাহলে এখান থেকে ভাগো। গোল্ড কয়েন না দিলে কেউই উপরে যেতে পারবে না।
সব গুলো গার্ডের হাতে বর্ষা ছিলো। বর্ষার ধারালো মাথার উপরে হঠাৎ আগুন জ্বলে উঠলো। জ্যাক বুঝতে পারলো পরিস্থিতি তেমন ভালো হবে না।
-->>ঠিক আছে আমরা ২০০ গোল্ড কয়েন পে করছি। কিন্তু কিভাবে করতে হবে?(জ্যাক)
গার্ডগুলো জ্যাকের কথা শুনে হাসতে শুরু করলো।
-->>নতুনদের এজন্যই আমাদের ভালো লাগে। আসতে না পেরেই সাহস দেখাতে চলে যায়। দেখো তোমাদের মোবাইলে ট্রান্ফার নামক একটা অপশন আছে। সেটায় গিয়ে মোবাইলের ক্যামেরা আমার দিকে ধরে পরিমান সহ ট্রান্সফার বললেই গোল্ড ট্রান্সফার হয়ে যাবে।
গার্ডটা জ্যাককে বুঝিয়ে দিলো সহজ ভাবে। জ্যাক বুঝতে পেরে তার মোবাইলের স্ক্রিনের দিকে লক্ষ করলো। অনেক গুলো নতুন অপশন দেখানে যুক্ত হয়েছে। আপাতোতো সেগুলো দেখার সময় তার নেই। তাই সে ট্রান্সফার অপশনে ক্লিক করলো। সেখানে ক্লিক করে ক্যামেরা গার্ডের দিকে ধরে,
-->>২০০ গোল্ড কয়েন ট্রান্সফার।(জ্যাক)
জ্যাকের বলার সাথে সাথে দুইশত গোল্ড কয়েন ট্রান্সফার হয়ে গেলো। গার্ড গুলো সরে দাঁড়ালো এবং জ্যাক এবং জিতু সেখান দিয়ে প্রবেশ করতে যাবে।
-->>তোমাদের বয়স কম বলে মনে হচ্ছে। সতর্ক থাকবে, যেহেতু নতুন তোমরা তাই মনস্টারদের সম্পর্কে তেমন কিছু জানো না নিশ্চয়।
জ্যাক গার্ডের কথায় একটা হাসি দিলো। যদিও গার্ডটা দেখতে পারি নি সেটা।
-->>হ্যা অবশ্যই। ধন্যবাদ আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য।
জিতু এবং জ্যাক দুজনে সিড়ি দিয়ে উঠতে শুরু করলো। উপরে জ্যাকের জন্য বিভিন্ন মনস্টার এবং বিভিন্ন গিফট অপেক্ষা করছে।
* * *
To Be Continued
* * *
আজকে একটু ছোট হয়ে গেলো। বড় করার চেষ্টা করেছিলাম, আগামী পর্বে বড় করে দিবো।