[প্রথমেই বলি গল্পটা পুরো কাল্পনিক, কেউ বাস্তব কিংবা ধর্মের সাথে তুলনা করবেন না]
#Demon_King#
পর্ব:৬১
লেখকঃহৃদয় বাপ্পী
.
.
.
টাওয়ার অফ গ্লাটোনি,
টেস্ট গ্রাউন্ডটা অনেক বড়, যার মধ্যে প্রায় সব কিছুই রয়েছে। পাহাড় থেকে শুরু করে মরুভূমি সব কিছুই পাওয়া যাবে এই জায়গার মধ্যে। নতুন সবার কাছে বিশ্ময়কর জায়গা হলেও এলেক্স খুব স্বাভাবিক ভাবে এই পরিস্থিতিতে রয়েছে। এলেক্স এ.কে.এ হৃদয়, যে পূর্বেও একটা টাওয়ারে প্রবেশ করার সুযোগ পেয়েছিলো, সে টাওয়ার অফ স্লোথের টেস্ট ফ্লোরে ছিলো বেশ অনেক দিন। আর তার ফলে টেস্ট ফ্লোরের মধ্যে কি কি জিনিস থাকতে পারে সেটা সম্পর্কে কম বেশী জ্ঞান তার রয়েছে।
-->>যদিও এটি পূর্বের টাওয়ার থেকে অনেক আলাদা, তারপরও কিছু বিষয়ে দুটোরই মিল রয়েছে।(এলেক্স)
প্রায় ছয় ঘন্টার মতো সময় পার হয়েছে। আর এই সময়ের মাঝে এলেক্স বাকি সবাইকে ছেড়ে অনেক অনেক দূরে চলে এসেছে। এলেক্স এক সময়ে গ্রুপে কাজ করতে পছন্দ করতো। কিন্তু তখন সে দুর্বল ছিলো বলে। কিন্তু এখন সেটা বদলে গিয়েছে। এলেক্সের পুরাতন ওয়ার্ল্ডে একটা কথা ছিলো। বাঘ কখনো গ্রুপে শিকার করে না, বরং গ্রুপে শিকার তারায় করে যারা নিজেরা কখনো একা শিকার করার সামর্থ্য রাখে না, যেমনঃ কুকুর। আর ঠিক সেই কথার মতেই এলেক্সের পূর্বের জীবন ছিলো। সে কোনে ম্যাজিকাল আইটেম ব্যবহার করতে পারতো না। যেটা সে তার হাত দিয়ে ধরতো সেটাই তার রিং এবজোর্ব করে নিতো। আর এর ফলে এলেক্স না হৃদয় কোনো আইটেমই ব্যবহার করতে পারতো না। তাকে শেষ পর্যন্ত লড়তে হয়েছে দুটো ড্যাগার দিয়ে, যেগুলোর কোনো ইফেক্ট ছিলো না। আর এসবের মাঝে সার্ভাইভ করার জন্য সে একটা গ্রুপ বানায়। গ্রুপটা শুধু যে নিজেকে বাঁচানোর জন্য ছিলো এমন নয়। তার ভালেবাসার মানুষটা এবং সেই গ্রুপের সকলকেই বাঁচানোর আপ্রাণ চেষ্টায় একটা গ্রুপ বানায়। যেখানে তার পরিচিত মানুষ গুলো ছিলো। কিন্তু সর্বশেষে হৃদয়কে তাদের হারাতে হয়েছে। সেই সাথে সে তার ভালোবাসার মানুষটা থেকেও বিশ্বাসঘাতকতার স্বিকার হয়েছে।
-->>তখন আমি দুর্বল ছিলাম। কিন্তু এখন সময় বদলে গিয়েছে। এখন আর আমি সেই আমি না।(এলেক্স)
এলেক্স তার আনডেড বিস্ট জেনারেলের উপরে বসেছে। এলেক্স তার একশত আনডেড আর্মির মধ্য থেকে পাঁচটা আনডেডকে সব সময় নিজ ইচ্ছায় সামন করে রাখতে পারে। আর এলেক্সের এনার্জি যতক্ষন থাকবে ততক্ষন সে সামন করে রাখতেই পারবে তাদেরকে। লোক নজরের বাইরে আসার পর থেকেই এলেক্স তার আনডেড বিস্ট জেনারেলকে সামন করে এবং তার উপরে বাতাসের থেকে দ্রুত বেগে পাড়ি দিতে থাকে অজানায়। এলেক্সের একদিন কিংবা দুদিনের নয়। আর যেহেতু একটা ড্যানজন ক্লিয়ার করলেই তারা সরাসরি টাওয়ারের প্রথম ফ্লোরে প্রবেশ করবে, তাই এলেক্সকে ড্যানজন ভেবে চিন্তে বেছে নিতে হবে। একশত ড্যানজনের মধ্যে হয়তো সবাই সহজ দুটো খোজার চিন্তায় করবে, তাতে করে তারা টাওয়ারের প্রথম ফ্লোরেও প্রবেশ করতে পারবে খুব সহজে, কিন্তু এর ফলে তারা কোনো ভাবেই লাভবান হবে না। এলেক্স নিজেও ড্যানজন সম্পর্কে কম বেশী জানে।
-->>কারন ড্যানজনের মধ্যেই আমার জীবনটা পাল্টে যায়।(এলেক্স)
যদিও টাওয়ারে প্রবেশের মাধ্যমে এলেক্সের জীবনটা পাল্টে যায়, কিন্তু তার কাছে সেটা মনে হয় না। টাওয়ারে প্রবেশ করাটা তার ভাগ্যের মধ্যে লেখা ছিলো। তাই তার জীবন পাল্টে গিয়েছে সেই ড্যানজনের মধ্যে, যেখানে সে বিশ্বাসঘাতকতার স্বিকার হয়। এলেক্স তার আনডেড বিস্টের উপরে বসে বাতাসের স্পিডে চলেই যাচ্ছে। ছয় ঘন্টার মতো পথ সে অতিক্রম করেছে কিন্তু এখনো কোনো কিছুই তার সামনে আসে নি। তাই কিছুটা বিরক্ত সে না হয়ে পারলো না। এলেক্স জেনারেলের উপরে বসে যাচ্ছে সামনের দিকে। তার নজর হঠাৎ আকাশের দিকে পরলো। তার মাথার অনেক ভাবনা ছিলো, কিন্তু এক মুহুর্তের মাঝে সেসব চিন্তা ভাবনা দূর হয়ে গেলো। আকাশে সে একটা বাজ পাখির মতো একটা জিনিসকে খেয়াল করলো। পাখিটা তার কাছে কেনো জানি পরিচিত মনে হলো।
-->>এই ঈগলটা আমাকে পূর্বেও, টাওয়ারের বাইরে ফলো করেছে। আবার এখানেও ফলো করছে।(এলেক্স)
এলেক্সের ব্রেইন অনেক দ্রুত কাজ করে, যেহেতু সে এক সময়ে একজন প্রোগ্রামার ছিলো তাই, কোন সময়ে কি ভাবতে হবে সেটা তার ভালো করেই জানা আছে। নিজের ব্রেইনকে অনেক ভালো ভাবে ব্যবহার করতে পারে সে। আর এটার ফলেই সে পাখিটাকে সাথে সাথে চিনতে পারলো। ঈগলটা বেশ অনেক দিন হলো এলেক্সের পিছনে ছিলো। ডিমনিক ফরেস্ট থেকে শুরু করে এখানেও সেটা এলেক্সকে ফলো করে আসছে। পাখিটা কি এবং কার সেটা এলেক্স জানে না, তবে সেটার জানার একটা আগ্রহ তার মনে মধ্যে কাজ করছে। এলেক্স ডিমনিক ফরেস্টের মধ্যে খেয়াল করেছিলো,
-->>ঈগলটা বাদেও কেউ আমাকে ফলো করেছিলো ডিমনিক ফরেস্টের মধ্যে। হয়তোবা ঈগলটা তাদের সাথেই সম্পর্কিত।(এলেক্স)
এলেক্স নিজেও জানে না যে ডিমনিক ফরেস্টের মধ্যে তাকে ফলো করা ব্যক্তি দুজন তার নিজেরই কাজিন ছিলো, মানে মারিয়ার ভাইয়ের দুই মেয়ে। দুজন এলেক্সের সামনে আসে নি, আর তাদের লেভেল অনেক বেশী হওয়ার ফলে এলেক্স তাদের সম্পর্কে কিছু জানতে পারে নি। আর সেই সাথে দুজনের সাথে এলেক্সের কথার সময়ে এই বিষয়ে তেমন কিছু তারা এলেক্সকে বলে নি। তাই তো এলেক্স সন্দেহ করছে ডিমনিক ফরেস্টের মধ্যে তাকে যে বা যারা ফলো করেছিলো তাদের সাথেই এই ঈগলের সম্পর্ক রয়েছে। এলেক্স তার আনডেড বিস্ট জেনারেলকে থামতে অর্ডার করলো। জেনারেল একটানা পাঁচ ঘন্টা দ্রুত স্পিডে দৌড়িয়ে এসেছে। শুধু মাত্র আনডেড হওয়ার কারনে সে কোনো কিছু ফিল করছে না। তা নাহলে এখানে কোনো জীবিত ডিমনিক বিস্ট পাঁচ ঘন্টা এক টানা দৌড়ালে এই সময়ে অবশ্যই অস্থির হয়ে যেতো। কিন্তু সেখানে জেনারেল কিছুই অনুভব করছে না।
জেনারেল অনেক শক্তিশালী হয়েছে। তাকে মেইনটেইন করার জন্য এলেক্সের অনেক এনার্জির প্রয়োজন হয়। তার রিং এর মধ্যে যতটা এনার্জি সংগ্রহ হয় তাতে করে সে জেনারেলকে এক দিনের মতো সামন করে রেখে দিতে পারবে। আর এটা এলেক্সের জন্য অনেক এনার্জির লস। যদিও সে নিজের কোর তৈরী করলে এই সমস্যা থেকে সমাধান লাভ করতে পারতো, কিন্তু এলেক্স আপাতোতো কোনো এনার্জি কোর তৈরী করতে চাচ্ছে না। আর সেটার পিছনে অনেক বড় একটা কারনও রয়েছে। এলেক্স তার এনার্জির কথা চিন্তা করে জেনারেলকে ঘুমের মধ্যে পাঠিয়ে দিলো। সাধারনত এলেক্সের আনডেড আর্মি স্কিল ব্যবহার না হলে, তার আনডেড গুলো ঘুমের মধ্যে থাকে। এলেক্স এখনো ভালো করে এইসব স্কিল সম্পর্কে জানে না, তবে তার অনেক প্রশ্ন রয়েছে এর সম্পর্কে। উদাহরন স্বরূপঃ আনডেড আর্মিগুলো ব্যবহার না হলে কোথায় থাকে?
এসব বিষয় এখনো সে বের করতে পারে নি। তাই সে আজ ও খুজে যাচ্ছে সেসবের উত্তর। এলেক্স আপাতোতো এসব উত্তর খোজা বাদ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে। এক পা, দু পা করে সে একটা বিশাল দিঘির সামনে এসে দাঁড়ালো। দিঘির ঘন পানিতে দূরের সব কিছুর রিফলেকশন দেখা যাচ্ছে। এলেক্স পানিতে হাত দিয়ে কিছু পানি তাতে সংগ্রহ করে নিলো। সেই পানিটা তার মুখে ছুঁড়ে মেরে মুখকে ধুয়ে নিলো। কিছুটা ক্লান্ত ছিলো তার শরীর, তাই সে একটু রেস্ট নেওয়ার চিন্তা করছিলো। এনার্জির ব্যবহার করলে স্ট্যামেনা ব্যবহার হয়, আর স্ট্যামেনা ব্যবহার হলে এমনিতেই শরীর দুর্বল দুর্বল মনে হয়।
-->>এতো দিনের ট্রেনিং এর ফলে যে ফেটিগ আমার হয়েছে সেটা এখনো কাটে নি।(এলেক্স)
এক টানা কোনো শারিরীক কাজ করলে প্রথমে শরীরে ফেটিগ দেখা দিতে থাকে। যখন সেই কাজটা বাদ দেওয়া হয় তখন বেশ অনেক দিন সেই ফেটিগ থাকে। আর ফেটিগের লক্ষণ গুলোও বিরক্তকর। শরীর দুর্বল মনে হওয়া, ঘুম বেশী পাওয়া, ক্ষুধা বেশী লাগা ইত্যাদি তার উদাহরন। এলেক্সেরও সেই লক্ষন গুলো দেখা দিচ্ছে। কিন্তু কিছু করার নেই। এলেক্স ছোট খাটো একটা ঘুম দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলো। তাই সে দিঘির এক পাশের একটা বিশাল গাছের ছায়ায় গিয়ে বসলো। গাছের নিচে অনেক সুন্দর বাতাস থাকাতে এলেক্সের ঘুম দিতে বেশী সময় লাগলো না। কিন্তু এদিকে সে যেখানে ঘুমিয়ে পরলো তার পাশের দিঘির নিচেই বিশাল একটা ড্যানজন অবস্থিত হয়ে রয়েছে, যেটায় আজ পর্যন্ত কেউ প্রবেশ করে নি বা যেটাকে আজ পর্যন্ত কেউ খুজে পায় নি। এলেক্স নিজেও সেটাকে দেখে নি, বা খুজে পাওয়ার কোনো সুযোগই সে পেলো না। অনেক ভয়ঙ্কর একটা স্বপ্নের মধ্যে সে প্রবেশ করলো।
* * * * *
(এলেক্সের স্বপ্ন)
কোনো এক ওয়ার্ল্ডের মাঝে শক্তিশালী এম্পায়ার গুলো তাদের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ করেছে। সে এক ভয়ানক যুদ্ধ। যুদ্ধ করতে করতে একটা এম্পায়ার পুরো ওয়ার্ল্ডের মধ্যে সমস্ত জায়গাকে জয়ী করে নিয়েছে। তার রাজ্যের জন্য শুধুমাত্র একটা শত্রু ছিলো, যারা একটা ছোট সামান্য কিংডম ছিলো। এম্পায়ারের জন্য এই ছোট কিংডমকে হারানো একটা চুটকির মতো হলেও কোনো ভাবেই সেই কিংডমকে হারাতে পারছিলো না। তাই তো এম্পায়ারের এম্পেরর তার দখল করা পুরো ক্ষমতা দিয়ে সেই ছোট কিংডমের উপরে হামলা করার প্লান করে। এম্পেররের সামনে ছিলো বিশ্বকে জ্বয় করার একটা সুযোগ, তাই সে কোনো ভাবেই সে সুযোগকে হাত ছাড়া করতে রাজি ছিলো না। কিন্তু এম্পেরর একটা বিষয় জানতো না, তাদের বিপক্ষ শত্রু সাধারন কোনো মানুষ ছিলো না।
এম্পেররের কাউন্সিলের মধ্যে সবাই আলোচনা করছে একে অপরের সাথে। সেখানে এম্পেরর সহ, তার এম্পায়ারের বিভিন্ন কিংডমের কিং এবং গুরুত্বপূর্ন সেনাপতি রয়েছে। সবার মধ্যে একটা বিষয় নিয়েই আলোচনা হচ্ছে।
-->>ইউর মেজেস্টি, আমাদের কি এভাবে ছোট একটা কিংডমকে দখল করার জন্য এতো বড় সেনার প্রয়োজন আছে?(মিনিস্টার)
-->>মিনিস্টার, আমি সব কিছুর দায়ভার তোমার হাতেই দিয়েছিলাম। এক মাস পূর্বেই পুরো ওয়ার্ল্ড আমার হাতের কবজার মধ্যে চলে আসার কথা ছিলো, কিন্তু তোমরা কেউই একটা ছোট কিংডমকে দখল করতে পারছো না।(এম্পেরর)
পুরো কাউন্সিল চুপ হয়ে গেলো। এম্পেরর আবার বলতে লাগলো,
-->>একটা সামান্য কিংডম কিভাবে আবার এতো শক্তিশালী সেনাদের হারালো সেটা আমি জানি না। কিন্তু আমি আর সময় নষ্ট করতে চাই না। যত দিন যাবে, ততই সময় নষ্ট হবে আমাদের। হেড জেনারেল আমাদের শত্রুর সংখ্যা কত? নিশ্চয় সর্বোচ্চ এক লক্ষ হবে। তাই আমাদের আদেশে এখনি আশি লক্ষ সেনা নিয়ে সেটাকে হামলা করলো চারদিক থেকে।(এম্পেরর)
পুরো কাউন্সিল চুপ হয়ে গেলো। যেহেতু এম্পেররের আদেশ এটা তাই সবাইকে মানতে হবে। কিন্তু একটা কথা আছে সবার মনে যা কেউই বলতে পারছে না এম্পেররকে। কিন্তু হেড জেনারেল আর চুপ থাকতে না পেরে কথাটা বলেই দিলো।
-->>ইউর মেজেস্টি, দ্যা এম্পেরর। আমি দুঃখিত তবে একটা জিনিস আপনাকে জানাতে চাচ্ছি। আমাদের শত্রুদের সংখ্যা এক লক্ষ নয়, কিংবা তার কিছু বেশী বা কমও নয়।(হেড জেনারেল)
-->>মানে কি বলতে চাচ্ছো হেড জেনারেল?(এম্পেরর)
-->>ইউর মেজেস্টি, আমরা মাত্র তিনজন শত্রুদের সাথে লড়ছি এক মাস যাবৎ, কিন্তু তারা যে এতো টা শক্তিশালী যে আমাদের লক্ষ লক্ষ সেনাও তাদের সামনে কিছুই করতে পারে নি।(হেড জেনারেল)
জেনারেলের কথা শুনে এম্পেরর এতোটা রেগে গেলো যে সে তখনি হেড জেনারেলের মৃত্যুদন্ডের শাস্তি শোনালো। তার রাগের কারণ ছিলো। তিনটা লোকের জন্য কখনোই হাজারো-লক্ষ সৈন্যের বিরুদ্ধে লড়া সম্ভব না। এটা বাস্তবের ভিতর পরেই না। তাই এম্পেরর অনেক রেগে গেলো। বাকিরাও এই বিষয়ে কম বেশী জানতো, কিন্তু হেড জেনারেলের সাথে যা হলো তা দেখার পর তারা চুপ রইলো। কিন্তু পরিবেশ বেশীক্ষন চুপ রইলো না। পুরো ভবন কাপতে লাগলো। কাউন্সিল যেখানে বসেছে ঠিল তার উপর থেকে ছাদ ভেঙে একজন ব্যক্তি প্রবেশ করলো। লোকটা সোজা কাউন্সিল মেম্বারের মাঝখানে এসে পরলো এবং দাঁড়িয়ে গেলো।
-->>শত্রু এট্যাক করেছে, গার্ড গার্ড।(এম্পেরর)
এম্পেরর প্যানিকের মধ্যে পরে গেলো। সে পুরো ওয়ার্ল্ডের রাজা হবে এবং এই সময়ে তার প্যালেসে তাকেই হত্যা করার জন্য কেউ প্রবেশ করেছে এটা দেখতে পেয়ে রাগে তার শরীর জ্বলে উঠছে।
-->>ইয়ো, আমার নাম বিলজবাব। এবং আমি এখানে এসেছি কিছু মানুষের প্রতিশোধ নিতে। আর হ্যাঁ গার্ড ডেকে লাভ নেই। বাইরে সকল কিছু অনেক সুন্দর ভাবে পুড়তে শুরু করেছে।(বিলজবাব)
* * *
To Be Continued
* * *